বাংলাদেশ ০৭:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৫, ১৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাতক্ষীরায় ফুলকুঁড়ি আসরের ব্যতিক্রমী প্রতিযোগিতা ‘মাইন্ড ম্যারাথন’

 

শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশ ও পাঠ্যবইয়ের বাইরে নতুন কিছু শেখার সুযোগ করে দিতে সাতক্ষীরায় চলছে জাতীয় শিশু-কিশোর সংগঠন ফুলকুঁড়ি আসর আয়োজিত ব্যতিক্রমী প্রতিযোগিতা ‘মাইন্ড ম্যারাথন’।

“শিক্ষা সেবায় আনন্দ, গড়বো নতুন দিগন্ত”— এই স্লোগানকে সামনে রেখে গত ১৫ আগস্ট প্রতিযোগিতার যাত্রা শুরু হয়। এটি চলবে আগামী ৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।

৫০ নম্বরের এই প্রতিযোগিতায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে— সঠিক উত্তর, সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন, বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণ জ্ঞান, সাম্প্রতিক বিষয়াবলী, পাঠ্যপুস্তকভিত্তিক প্রশ্ন এবং আইকিউ টেস্ট। আয়োজকরা জানান, এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা কেবল প্রথাগত পড়াশোনায় সীমাবদ্ধ থাকছে না; বরং সৃজনশীলতা, মননশীলতা ও বাস্তবধর্মী জ্ঞান অর্জনের নতুন সুযোগ পাচ্ছে।

সাতক্ষীরা শহর শাখার আয়োজনে ইতোমধ্যে হাজারো শিক্ষার্থী এতে অংশ নিয়েছে। শিক্ষা সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, এই প্রতিযোগিতা শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাসী ও সৃজনশীল করে তুলবে।

সাতক্ষীরা পুলিশ লাইন্স মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রশিদ হাসান খান চৌধুরী বলেন, “শিক্ষার্থীরা পাঠ্যবইয়ের বাইরেও জ্ঞান আহরণে উৎসাহী হচ্ছে— এটি সত্যিই আশাজাগানিয়া দিক। আমি চাই এ আয়োজন প্রতিবছর নিয়মিত হোক।”

সাতক্ষীরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ কামাল উদ্দিন বলেন, “এমন আয়োজন শুধু প্রতিযোগিতা নয়, বরং শিক্ষার্থীদের মনন বিকাশের এক বাস্তব প্রশিক্ষণ।”

এ বিষয়ে ফুলকুঁড়ি আসর সাতক্ষীরা শহর শাখার পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, শিশু-কিশোরদের ব্যাপক অংশগ্রহণ তাদের অনুপ্রাণিত করছে। সহকারী পরিচালক ফুয়াদ আব্দুল্লাহ বলেন, “শিশুরা আনন্দের মধ্য দিয়ে শিখছে— এটিই সবচেয়ে বড় সাফল্য।”

সাতক্ষীরায় ফুলকুঁড়ি আসরের ব্যতিক্রমী প্রতিযোগিতা ‘মাইন্ড ম্যারাথন’

প্রকাশিত: ০৯:২৯:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

 

শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশ ও পাঠ্যবইয়ের বাইরে নতুন কিছু শেখার সুযোগ করে দিতে সাতক্ষীরায় চলছে জাতীয় শিশু-কিশোর সংগঠন ফুলকুঁড়ি আসর আয়োজিত ব্যতিক্রমী প্রতিযোগিতা ‘মাইন্ড ম্যারাথন’।

“শিক্ষা সেবায় আনন্দ, গড়বো নতুন দিগন্ত”— এই স্লোগানকে সামনে রেখে গত ১৫ আগস্ট প্রতিযোগিতার যাত্রা শুরু হয়। এটি চলবে আগামী ৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।

৫০ নম্বরের এই প্রতিযোগিতায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে— সঠিক উত্তর, সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন, বাংলা, ইংরেজি, গণিত, সাধারণ জ্ঞান, সাম্প্রতিক বিষয়াবলী, পাঠ্যপুস্তকভিত্তিক প্রশ্ন এবং আইকিউ টেস্ট। আয়োজকরা জানান, এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা কেবল প্রথাগত পড়াশোনায় সীমাবদ্ধ থাকছে না; বরং সৃজনশীলতা, মননশীলতা ও বাস্তবধর্মী জ্ঞান অর্জনের নতুন সুযোগ পাচ্ছে।

সাতক্ষীরা শহর শাখার আয়োজনে ইতোমধ্যে হাজারো শিক্ষার্থী এতে অংশ নিয়েছে। শিক্ষা সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, এই প্রতিযোগিতা শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাসী ও সৃজনশীল করে তুলবে।

সাতক্ষীরা পুলিশ লাইন্স মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রশিদ হাসান খান চৌধুরী বলেন, “শিক্ষার্থীরা পাঠ্যবইয়ের বাইরেও জ্ঞান আহরণে উৎসাহী হচ্ছে— এটি সত্যিই আশাজাগানিয়া দিক। আমি চাই এ আয়োজন প্রতিবছর নিয়মিত হোক।”

সাতক্ষীরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ কামাল উদ্দিন বলেন, “এমন আয়োজন শুধু প্রতিযোগিতা নয়, বরং শিক্ষার্থীদের মনন বিকাশের এক বাস্তব প্রশিক্ষণ।”

এ বিষয়ে ফুলকুঁড়ি আসর সাতক্ষীরা শহর শাখার পরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, শিশু-কিশোরদের ব্যাপক অংশগ্রহণ তাদের অনুপ্রাণিত করছে। সহকারী পরিচালক ফুয়াদ আব্দুল্লাহ বলেন, “শিশুরা আনন্দের মধ্য দিয়ে শিখছে— এটিই সবচেয়ে বড় সাফল্য।”