বাংলাদেশ ০৮:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫, ১৬ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চট্টগ্রামে ছাত্রশিবিরের কুরআন শিক্ষা প্রোগ্রামে ছাত্রদলের হামলা

চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার বাহাড়ছড়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে দারুল ইসলাহ মাদ্রাসা সংলগ্ন মসজিদে আয়োজিত ছাত্রশিবিরের কুরআন শিক্ষা প্রোগ্রামে হামলার ঘটনা ঘটেছে।

গতকাল মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

ছাত্রশিবিরের চট্টগ্রাম জেলা পশ্চিম শাখার পক্ষ থেকে জানানো হয়, পবিত্র কুরআন শিক্ষার জন্য আয়োজনকৃত এ প্রোগ্রামে ছাত্রদলের কর্মীরা মসজিদে প্রবেশ করে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায় এবং কুরআন শিক্ষা প্রোগ্রাম বন্ধ করার চেষ্টা করলে শিবিরের কয়েকজন কর্মী আহত হন। আহতরা বর্তমানে চট্টগ্রামসহ স্থানীয় বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

এক যৌথ বিবৃতিতে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, চট্টগ্রাম জেলা পশ্চিমের সভাপতি আবদুর রহিম এবং সেক্রেটারি ফরমানুর রহমান জাহিন এ ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে তীব্র নিন্দা জানান।

বিবৃতিতে বলা হয়, “মসজিদে কুরআন শিক্ষা ও ধর্মীয় কর্মকাণ্ডে হামলা এদেশের ইসলামী মূল্যবোধ, ধর্মীয় সহনশীলতা এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের সংস্কৃতিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।”

ছাত্রদলের হামলাকারীদের শাস্তির বিষয়ে তারা চার দফা দাবি তুলে ধরেন:
১. হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া
২. ধর্মীয় শিক্ষা ও মসজিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা
৩. ভবিষ্যতে এ ধরনের হামলা প্রতিরোধে কার্যকর নজরদারি চালু করা এবং
৪. জড়িতদের চিহ্নিত করে জনগণের সামনে প্রকাশ করা।

ছাত্রশিবির নেতারা প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, “ধর্মীয় স্বাধীনতা ও কুরআন শিক্ষার পরিবেশ বজায় রাখতে মসজিদগুলোকে নিরাপদ রাখা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার আড়ালে যাতে ভবিষ্যতে এরকম ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে, সেজন্য সঠিক তদন্ত ও যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

চট্টগ্রামে ছাত্রশিবিরের কুরআন শিক্ষা প্রোগ্রামে ছাত্রদলের হামলা

প্রকাশিত: ০৪:২৬:১৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৫

চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার বাহাড়ছড়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডে দারুল ইসলাহ মাদ্রাসা সংলগ্ন মসজিদে আয়োজিত ছাত্রশিবিরের কুরআন শিক্ষা প্রোগ্রামে হামলার ঘটনা ঘটেছে।

গতকাল মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

ছাত্রশিবিরের চট্টগ্রাম জেলা পশ্চিম শাখার পক্ষ থেকে জানানো হয়, পবিত্র কুরআন শিক্ষার জন্য আয়োজনকৃত এ প্রোগ্রামে ছাত্রদলের কর্মীরা মসজিদে প্রবেশ করে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায় এবং কুরআন শিক্ষা প্রোগ্রাম বন্ধ করার চেষ্টা করলে শিবিরের কয়েকজন কর্মী আহত হন। আহতরা বর্তমানে চট্টগ্রামসহ স্থানীয় বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

এক যৌথ বিবৃতিতে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, চট্টগ্রাম জেলা পশ্চিমের সভাপতি আবদুর রহিম এবং সেক্রেটারি ফরমানুর রহমান জাহিন এ ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে তীব্র নিন্দা জানান।

বিবৃতিতে বলা হয়, “মসজিদে কুরআন শিক্ষা ও ধর্মীয় কর্মকাণ্ডে হামলা এদেশের ইসলামী মূল্যবোধ, ধর্মীয় সহনশীলতা এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের সংস্কৃতিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।”

ছাত্রদলের হামলাকারীদের শাস্তির বিষয়ে তারা চার দফা দাবি তুলে ধরেন:
১. হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া
২. ধর্মীয় শিক্ষা ও মসজিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা
৩. ভবিষ্যতে এ ধরনের হামলা প্রতিরোধে কার্যকর নজরদারি চালু করা এবং
৪. জড়িতদের চিহ্নিত করে জনগণের সামনে প্রকাশ করা।

ছাত্রশিবির নেতারা প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, “ধর্মীয় স্বাধীনতা ও কুরআন শিক্ষার পরিবেশ বজায় রাখতে মসজিদগুলোকে নিরাপদ রাখা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। রাজনৈতিক প্রতিহিংসার আড়ালে যাতে ভবিষ্যতে এরকম ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে, সেজন্য সঠিক তদন্ত ও যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।